পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, উভয় দেশের জনগণের কল্যাণে নতুন সহযোগিতার ক্ষেত্র অনুসন্ধানের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। এ সময় নতুন দায়িত্ব গ্রহণ করায় হাইকমিশনার পররাষ্ট্র সচিবকে অভিনন্দন জানান।
বৈঠকে বাণিজ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শিক্ষা এবং পর্যটনসহ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার নানা দিক নিয়ে আলোচনা হয়। বিশেষ করে বাংলাদেশি ওষুধ কীভাবে শ্রীলঙ্কায় রপ্তানি করা যায় এবং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য শ্রীলঙ্কার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে আরও সহজলভ্য করা যায়—এসব বিষয় উঠে আসে।
পররাষ্ট্র সচিব চলতি বছরের শেষদিকে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী পররাষ্ট্র দফতর পরামর্শ (এফওসি) সভার জন্য শ্রীলঙ্কার প্রস্তাবকে স্বাগত জানান।